King Lear and his daughter (story)

Once upon a time, there was a king in England Named Lear. He had three daughters. One day he made up his mind to divide his kingdom among them. So he called them in the court and asked each of them how much they loved him. The three daughters were Goneril, the eldest Regan and the youngest Cordelia. The king ordered Goneril to speak first. The eldest told her father that she had loved him more than word could say. She also said that her father was dearer than eyesight and liberty. It was beyond what one could imagine. She loved him more than a child ever loved its father, she concluded. Then came the turn of the second daughter. She told her father that she loved him as her elder sister did. At that moment the king became very happy. Then he asked his younger daughter to tell her love for him. It is noted that the king loved her very dearly and thought himself that she would tell him more than her two sisters. But what happened was quite disappointing. Cordelia told him that she loved according to her bond, no more, no less. Hearing this the king got furious and told her to change it. But she argued that her sisters told him lies. She questioned that if they loved him more, what about their husbands. But the king was so shocked at her that he could not accept anything she uttered. Finally the king disinherited his youngest daughter and divided his kingdom between Goneril and Regan. Cordelia took shelter in a forest. One day the Prince of France came hunting and saw her. He became very impressed at her beauty and married her. In the meantime, the king became the burden of the two daughters. They did not like the king as before. He felt great shocked understanding the falsehood of his two daughters. He became very sick. One day the two daughters drove him away of the kingdom. Cordelia came to know that and forwarded with French army to the kingdom and rescued his father. The King Understood the real love of his youngest beloved daughter.

বঙ্গানুবাদ: এক সময় ইংল্যান্ডে লিয়ার নামে এক রাজা ছিলেন। তার তিন মেয়ে ছিল। একদিন সে তার রাজ্যকে তাদের মধ্যে ভাগ করার সিদ্ধান্ত নিল। তাই তিনি তাদের দরবারে ডেকে তাদের প্রত্যেককে জিজ্ঞাসা করলেন যে তারা তাকে কতটা ভালোবাসে। তিন কন্যা ছিলেন গনেরিল, জ্যেষ্ঠ রেগান এবং কনিষ্ঠ কর্ডেলিয়া। রাজা গোনারিলকে প্রথমে কথা বলার নির্দেশ দিলেন। বড়টি তার বাবাকে বলেছিল যে সে তাকে বলার চেয়ে বেশি ভালবাসে। তিনি আরও বলেছিলেন যে তার বাবা দৃষ্টিশক্তি এবং স্বাধীনতার চেয়ে প্রিয় ছিলেন। এটা যে কেউ কল্পনা করতে পারে তার বাইরে ছিল. একটি শিশু তার বাবাকে যতটা ভালবাসে তার চেয়ে সে তাকে বেশি ভালবাসে, সে উপসংহারে বলেছে। এরপর এলো দ্বিতীয় কন্যার পালা। তিনি তার বাবাকে বলেছিলেন যে তিনি তাকে তার বড় বোনের মতো ভালোবাসেন। সেই মুহূর্তে রাজা খুব খুশি হলেন। তারপর তিনি তার ছোট মেয়েকে তার প্রতি তার ভালবাসা জানাতে বললেন। এটা উল্লেখ্য যে রাজা তাকে খুব ভালোবাসতেন এবং নিজেই ভেবেছিলেন যে তিনি তাকে তার দুই বোনের চেয়ে বেশি বলবেন। কিন্তু যা ঘটেছে তা বেশ হতাশাজনক। কর্ডেলিয়া তাকে বলেছিল যে সে তার বন্ধন অনুসারে ভালবাসে, আর নয়, কম নয়। একথা শুনে রাজা রেগে গেলেন এবং তাকে বদলাতে বললেন। কিন্তু সে যুক্তি দিয়েছিল যে তার বোনেরা তাকে মিথ্যা বলেছে। তিনি প্রশ্ন করেছিলেন যে তারা যদি তাকে বেশি ভালবাসে তবে তাদের স্বামীদের কী হবে। কিন্তু রাজা তাকে দেখে এতটাই মর্মাহত হলেন যে, তিনি কিছুতেই মেনে নিতে পারলেন না। অবশেষে রাজা তার কনিষ্ঠ কন্যাকে উত্তরাধিকারসূত্রে ত্যাগ করেন এবং গনেরিল এবং রেগানের মধ্যে তার রাজ্য ভাগ করে দেন। কর্ডেলিয়া একটা জঙ্গলে আশ্রয় নিল। একদিন ফ্রান্সের যুবরাজ শিকার করতে এসে তাকে দেখতে পান। তিনি তার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে তাকে বিয়ে করেন। এরই মধ্যে রাজা দুই কন্যার বোঝা হয়ে ওঠেন। রাজাকে তারা আগের মতো পছন্দ করত না। তার দুই মেয়ের মিথ্যে বুঝতে পেরে তিনি ভীষণ মর্মাহত হলেন। তিনি খুব অসুস্থ হয়ে পড়েন। একদিন দুই মেয়ে তাকে রাজ্য থেকে তাড়িয়ে দেয়। কর্ডেলিয়া তা জানতে পেরে ফরাসী সৈন্যবাহিনী নিয়ে রাজ্যে এগিয়ে যান এবং তার পিতাকে উদ্ধার করেন। রাজা তার কনিষ্ঠ আদরের কন্যার প্রকৃত ভালবাসা বুঝতে পেরেছিলেন।